আশরাফুলের পাশে মুশফিক
ওয়েস্ট ইন্ডিজের বিপক্ষে প্রথম টেস্টে মুশফিকুর রহিমের শতকের সুবাদেই ইনিংস পরাজয় এড়ায় বাংলাদেশ। আর এই শতকের সৌজন্যে সাবেক অধিনায়ক মোহাম্মদ আশরাফুলের পাশে বসেছেন এই উইকেটরক্ষক-ব্যাটসম্যান।
মুশফিকের কৃতিত্বে ইনিংস হারের লজ্জা এড়ানো গেলেও
১০ উইকেটের বড় ব্যবধানেই কিংসটউন টেস্ট হেরেছে বাংলাদেশ।
আগের দিনই বাংলাদেশের অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডটি নিজের করে নিয়েছিলেন তিনি। এবার অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ শতকের রেকর্ডেও ভাগ বসিয়েছেন তিনি।
১৩ টেস্টে দলকে নেতৃত্ব দেয়া আশরাফুল অধিনায়ক হিসেবে করেছিলেন দুটি শতক। ২২.৫৮ গড়ে ৫৪২ রান করেছিলেন তিনি।
২০১০ সালে ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট শতক পান মুশফিক। সেই ম্যাচে বাংলাদেশের অধিনায়ক ছিলেন সাকিব আল হাসান। গল টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে দ্বিশতক পাওয়ার পর মঙ্গলবার আবার অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে তিন অঙ্কে পৌঁছন মুশফিক।
আর অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডটি ছিল হাবিবুল বাশারের অধিকারে। অধিনায়ক হিসেবে ১৮ টেস্টে ১ হাজার ৪৪ রান করেছিলেন তিনি। এ সময়ে তার ব্যাট থেকে এসেছিল ১টি শতক ও ৮টি অর্ধশতক।
হাবিবুলের ক্যারিয়ার গড় ৩০.৮৭। আর অধিনায়ক হিসেবে তার গড় ২৯.৮২।
হাবিবুলের গড় অধিনায়ক হওয়ার পর কমলেও বেড়েছে মুশফিকের বেলায়। নিজেকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
অধিনায়ক হিসেবে এ পর্যন্ত ১৫ টেস্টে ১ হাজার ১৪২ রান করেছেন তিনি। দুটি শতক আর সাতটি অর্ধশতক রয়েছে তার। মুশফিকের ক্যারিয়ার গড় ৩৪.১৯ হলেও অধিনায়ক হিসেবে তার গড় ৪৭.৫৮।
মুশফিক ও হাবিবুল ছাড়া বাংলাদেশের আর কেউ টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে হাজার রান করতে পারেননি। তৃতীয় সর্বোচ্চ ৬৫০ রান সাকিব আল হাসানের। ৯ টেস্টে ৩৮.২৩ গড়ে এই রান করেন তিনি।
আগের দিনই বাংলাদেশের অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডটি নিজের করে নিয়েছিলেন তিনি। এবার অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ শতকের রেকর্ডেও ভাগ বসিয়েছেন তিনি।
১৩ টেস্টে দলকে নেতৃত্ব দেয়া আশরাফুল অধিনায়ক হিসেবে করেছিলেন দুটি শতক। ২২.৫৮ গড়ে ৫৪২ রান করেছিলেন তিনি।
২০১০ সালে ক্যারিয়ারের প্রথম টেস্ট শতক পান মুশফিক। সেই ম্যাচে বাংলাদেশের অধিনায়ক ছিলেন সাকিব আল হাসান। গল টেস্টে বাংলাদেশের প্রথম ব্যাটসম্যান হিসেবে দ্বিশতক পাওয়ার পর মঙ্গলবার আবার অধিনায়ক হিসেবে টেস্টে তিন অঙ্কে পৌঁছন মুশফিক।
আর অধিনায়ক হিসেবে সর্বোচ্চ রানের রেকর্ডটি ছিল হাবিবুল বাশারের অধিকারে। অধিনায়ক হিসেবে ১৮ টেস্টে ১ হাজার ৪৪ রান করেছিলেন তিনি। এ সময়ে তার ব্যাট থেকে এসেছিল ১টি শতক ও ৮টি অর্ধশতক।
হাবিবুলের ক্যারিয়ার গড় ৩০.৮৭। আর অধিনায়ক হিসেবে তার গড় ২৯.৮২।
হাবিবুলের গড় অধিনায়ক হওয়ার পর কমলেও বেড়েছে মুশফিকের বেলায়। নিজেকে নতুন উচ্চতায় নিয়ে যাচ্ছেন তিনি।
অধিনায়ক হিসেবে এ পর্যন্ত ১৫ টেস্টে ১ হাজার ১৪২ রান করেছেন তিনি। দুটি শতক আর সাতটি অর্ধশতক রয়েছে তার। মুশফিকের ক্যারিয়ার গড় ৩৪.১৯ হলেও অধিনায়ক হিসেবে তার গড় ৪৭.৫৮।
মুশফিক ও হাবিবুল ছাড়া বাংলাদেশের আর কেউ টেস্ট অধিনায়ক হিসেবে হাজার রান করতে পারেননি। তৃতীয় সর্বোচ্চ ৬৫০ রান সাকিব আল হাসানের। ৯ টেস্টে ৩৮.২৩ গড়ে এই রান করেন তিনি।
No comments:
Post a Comment